স্মরণ বিমলকান্তি দে অচিন পথের যাত্রী চলে গেল অসীমের সীমানা পেরিয়ে একটি বছর আগে। পদধ্বনি কণ্ঠধ্বনি তার গিয়েছে মিলিয়ে কোনখানে খুঁজে তারে পাবোনা কোথাও। কিন্তু স্মৃতিপটে উজ্জ্বল প্রোজ্জ্বল ছবি কণ্ঠস্বর ধ্বনি থেকে প্রতিধ্বনি করে অবিরত। আজ কোনো বেদনার চিত্রলিপি নয়
বিস্তারিত...
আষাঢ় এলোর গোলাপ মাহমুদ সৌরভ আষাঢ় এলোরে বর্ষা নিয়ে দিনে করে বান, গুড়ুম গুড়ুম আকাশ ডাকে ব্যাঙে করে গান। দিনভর ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ে সূর্য মামা কোথায়? শিয়াল পণ্ডিতের বিয়ে হবে মেঘের বাড়ি যেথায়! মেঘের ডাকে মাছে নাচে ডাঙায় উঠে আসে,
পোড়া চোখের জল গুলো যদি সমুদ্র হতো তুমি সারাজীবন সাঁতরায়ে কিনারা পেতে না অথই দরিয়ার মাঝে শুধুই হাবুডুবু খেতে অবুঝ ভালোবাসা ভেঙে দেওয়ার মর্ম বুঝতে! তুমি হীন একলা জীবন নিঃসঙ্গের প্রহর তোমার পুরনো স্মৃতির আঙিনায় আমি ক্লান্ত বিরহী মন সারাক্ষণ
“প্রবাসী পিতা” ( কামরুন্নাহার জান্নাত) আমি একজন প্রবাসী পিতা, দেশের বাহিরে থাকি। স্বদেশ ছেড়ে বিদেশে থেকে, মনের দু:খ চেপে রাখি। তিনটি বছরে একটি মাস, থাকি নিজের দেশে। তবুও চলে যাবার সময় বিদায় নেই না কেঁদে, হেসে হেসে। বাড়ি ছেড়ে থাকি
একজন মায়ের কথা কামরুন্নাহার জান্নাত আমি একজন মা আমি হলাম সংসামের দাসী, সারাদিন প্ররিশ্রম করি কেবলই, সকলের মুখে ফুটাতে হাসি। আমি হই কারো স্ত্রী, আবার হই কারো মা, এতোগুলো পরিচয় থাকতে কেবল আমার নিম্নে নামটাই অজানা, একটি সংসারের বউ বলে,