কাজী আসাদুজ্জামানঃ আমরা সামাজিক জীব। আমরা কোন না কোন সমাজে বাস করি। সমাজে বাস করলেও একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হয়। সমাজে প্রতিটি পরিবারেরই- একটি পরিবারের সাথে আরেকটি পরিবারের অথবা একটি বাড়ীর সাথে আরেকটি বাড়ীর একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় থাকে।
প্রফেসর বিমল কান্তি দে: চন্দ্রকুমার দে মৈমনসিংহ গীতিকার সংগ্রাহক। পিতা– রামকুমার দে চন্দ্রকুমার এর জন্ম ১৮৮১ মতান্তরে ১৮৮৯ জন্মস্থান: আইথর কেন্দুয়া, নেত্রকোনা পেশা– প্রথমে কর আদায় কারী,পরে পল্লীসাহিত্য সংগ্রাহক। বিবাহ: ১৯০২সন,। স্ত্রী– কুসুমকুমারী । মৃত্যু: ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সূর্যকান্ত হাসপাতাল, ময়মনসিংহ
কাজী আসাদুজ্জামানঃ সময়ের পরিক্রমায় এ বিষাদময় ধরণীতে এখন আমরা বাস করছি। নির্বাক-স্তব্ধ ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় আমরা। আমাদের মাঝে নেই কোন প্রাণ ভ্রমরা ও উচ্ছ্বাস। আতিথেয়তা, সামাজিকতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ মনোভাব এখন আমাদের মাঝে নেই। এগুলো বাদ দিয়ে জীবন বাঁচানোর তাগিদে আমরা ব্যস্ত।
কাজী আসাদুজ্জামান: করোনার চেয়েও ভয়ংকর মানসিক বিকারগ্রস্থ অবস্থাকেই মানসিক রুগ্নতা বলা হয়। অনেকেই এ রুগ্নতায় ভুগেন। এমন কোথাও নেই যে, এ ধরনের রুগ্নতা নেই। তারা নিজেদেরকে নিয়েই বিভোর থাকেন। আপনার কিছু হয়ে যাক। কোচ পরোয়া নেহি। আপন মনে, আপন ভুবনে
পূর্বধলা প্রেসক্লাব, সাধারণ সম্পাদক:ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। প্রতি বছরই খুশির বারতা নিয়ে ঈদ আসে প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে। ঈদকে কেন্দ্র করে সমাজের সকল স্তরের মানুষের মাঝে কত যে পরিকল্পনা। ঈদের ১৫-২০দিন আগে থেকেই চলে সে পরিকল্পনার ছক। বিশেষ
ইমান উল হাসান শাহীন :যদি বেঁচে যাই এবার। ব্যাংকার হাসপাতাল বানাবো আমরাই! দিন ভিত্তিক প্রনোদনা,১০ দিনে কমপক্ষে ৩০ হাজার, আক্রান্ত হলে ১০ লাখ, মারা গেলে পাঁচ গুন, এগুলো বিশেষ মুহূর্তের উজ্জীবিত করার বিশেষ কৌশল। পৃথিবীর সব দেশেই এগুলো প্রচলিত। এগুলো
সরকারি নানা বিধিনিষেধ, পুলিশের কড়াকড়ি-কোনো কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না ঘরমুখো মানুষকে। দৌলতদিয়া ও শিমুলিয়া ঘাটে ফেরি বন্ধ করেও আটকানো যায়নি মানুষের ভিড়। রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে চেকপোস্টে কড়াকড়ি আরোপ করায় উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মী, অ্যাম্বুলেন্সসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ
আব্দুল করিম মিয়া এলাকায় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের একজন। বাজারে নিজ মালিকানাধীন বেশ কয়েকটি দোকান আছে। দোকানের ভাড়া দিয়েই ভালোভাবে সংসার চলে, সন্তানদের লেখাপড়া করানোসহ মাসে বেশ মোটা অংকের টাকা সঞ্চয়ও করেন তিনি। করিম মিয়া নিজে কোনো কাজ না করলেও এলাকার মেম্বার
[ad_1] সকালের সূর্য তখনও ঘুমিয়ে। কিন্তু গ্রামের নানা পেশার মানুষের ব্যস্ততা যেন মেঘ, বৃষ্টির পথ মাড়িয়ে ছুটে চলে। কখনো ঘন সবুজ গ্রাম, কখনো বিস্তীর্ণ মাঠ, মাছের ঘের। মাঠে ফসলের হাসি, ঘেরের জলে শুভ্র মেঘের প্রতিচ্ছবি। বাংলার পথে-প্রান্তরের এসব রূপ, রস