সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের পেশা সেটা কারো অজানা নয়। তার ওপর মফস্বল সাংবাদিকতার ঝুকিটা আরো বেশি ।সবসময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। সাংবাদিকতায় যেমন রয়েছে বিভিন্ন প্রকার হুমকি, মামলা-হামলা,হয়রানি প্রাণনাশের আশংকা।আর সেটা ঘটে বিশেষ করে মফস্বলরের প্রকৃত সাংবাদিকতায়। যদিও সাংবাদিকের মুল
মোস্তফা ইদ্রিসি লেখক,গবেষক; আমি কোন গবেষক না , আমেরিকায় অবস্থান করার সুবাদে খালি চোখে যা দেখেছি এবং ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু উপলব্ধি করতে পেরেছি।তা আপনাদের নিকট শেয়ার করছি।সকলে কিন্তু দুধে পানি মিশিয়ে বিক্রী করে না।লোভী, প্রতারক, ধূর্ত ও নিকৃষ্ট চরিত্রের মানুষেরাই
সৈয়দ আরিফুজ্জামান: ডাঃ মাহমুদা আখতার। পূর্বধলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা। চব্বিশতম বিসিএস কর্মকর্তা হিসেবে বিভিন্ন কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করে এটি তার ষষ্ঠ কর্মস্থল। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে প্রথম দায়িত্ব পালন । দায়িত্ব পালনে
প্রফেসর বিমল কান্তি দে —————————— আর কয়েক মাস পর,২০২১ সনে বাংলা দেশের নাগরিকদের মহা গৌরবের অধ্যায়, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ শুরু হবে।এই পর্যায়ে আমাদের তিনটি প্রধান বিষয় অনুধাবন যোগ্য—কোন সোনার বাংলাআমাদের স্বপ্নের দেশ ছিল, কাদের মরণপণ যুদ্ধে এবং রক্তের
আমিরুল ইসলাম বাপন ‘করোনার মধ্যে এইচএসসি নয়’ শিরোনামে কিছু পরিক্ষার্থী বেশ ক’দিন যাবৎ আন্দোলন করতেছে করোনার বিদায় অবধি পরিক্ষা দিবে না বলে।পরিক্ষা না দেওয়ার পক্ষে তাদের যুক্তিগুলোর মধ্যে হচ্ছে ‘পড়াশোনার চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি’।কাজেই,শিক্ষার্থী থাকলে পড়াশোনা থাকবে আর যদি শিক্ষার্থীই
তখন ১৯৯১-১৯৯২ সন ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে অনার্সে ভর্তি হয়েছিলাম তখন হাতে গুনা কয়েকজন ছাড়া চিনত না বা চিনতাম না।নিজেকে খুব অসহায় অসহায় লাগত সবার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছিল ঠিক সে সময় সম্ভত ১৯৯৩-১৯৯৪ সালের দিকে ছোট ভাই আনোয়র,আরিফুল
মো: এমদাদুল ইসলাম: টেবিলের এপার বসার মজাটাই আলাদা দায়িত্ব, ক্ষমতা, ব্যবহার এবং তার অপব্যবহার সবকিছু নিয়েই মূলত টেবিলের এপাশের কাজ।প্রতিনিয়ত টেবিলে বসে মনে হয় সঠিক কাজটি করছেন আবার অজান্তেই কেউবা সঠিক কাজটি করছেন না ক্ষমতা বলে। তার পরিণতি কি বা
প্রফেসর বিমল কান্তি দে ; প্রশংসনীয় মনোবল প্রদর্শন করে ও অবশেষে, (২৮ আগষ্ট) তারিখে মৃত্যুর শীতল ক্রোড়ে আশ্রয় নিলেন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক এবং অধ্যাপক জনাব রাহাত খান। আমাদের জন্য এটি অত্যন্ত বেদনা দায়ক । আমরা একজন আদর্শ কৃতী পুরুষকে
(শতেক বছর পর ময়মনসিংহের ত্রিশালে এসে কবির স্বগত সংলাপ) !! আমি কবি নজরুল!! শতেক বছর পর এসেছি এখানে আজ কোন কিছু হয়নিকো ভুল। এখনো রয়েছে সেই চিরচেনা নামাপাড়া গ্রাম/ আর মাদলের তালে তালে বাঁ শির মাতাল সুরে/ আনমনা সেই বটতলা।/
প্রফেসর বিমল কান্তি দে ১৯৭১ সনে বাংলাদেশের মহান মুক্তি যুদ্ধে দুঃসাহসিক বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য কতিপয় মুক্তিযোদ্ধা খেতাব প্রাপ্ত হন।১১নং সেক্টরে যুদ্ধের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত তেমন কয়েকজনের নাম মূল গেজেটে ছিল, কিন্তু কয়েকজনের ঠিকানা ছিল না।আমি তখন সেই ঠিকানাহীনদের খোজ করছিলাম।মূল গেজেটে