পূর্বধলায় দুই জীবিত ব্যক্তিকে মৃতের সার্টিফিকেট! শিরোনামে গত (৫ জুন) বুধবার দৈনিক আজকালের খবর ও যায়যায় দিন পত্রিকায় প্রকাশিত খবরটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে উক্ত সংবাদটির প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা প্রদান করছি। প্রকাশিত সংবাদের আংশিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন হোগলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম আকন্দ। তার লিখিত ব্যাখ্যায় বলেন প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে-উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে বিভিন্ন ভাতার কার্ড এর ভেরিফাই করা হয়েছে। সে সময় আমার ইউনিয়নের জমিরাকান্দা গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী বয়স্ক ভাতা কার্ডধারী এলাকায় অনুপস্থিত থাকায় ভেরিফাই করতে পারেন নাই। বিধায় তার কার্ডটি বাতিল হয়েছিল। তখন ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল কাদির ভুলবশত উক্ত জায়গায় অন্য একজনকে প্রতিস্থাপন করেন। ওয়ার্ডের সদস্যদের সুপারিশ ক্রমেই বিভিন্ন সনদ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। বিষয়টি আমি অবগত হওয়ার সাথে সাথেই উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যোগাযোগ করে ভুক্তভোগী জহুরা খাতুন (৭৭) এর বয়স্ক ভাতার কার্ডটি সংশোধন করে জহুরার নামে করে দেয়া হয়েছে। ভাতা কর্তন হওয়ার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি। “আদৌও মৃত্যু নিবন্ধন হয়নি”,এটা একটা প্রতিহিংসা মূলক আমি তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি। এবং তার নামে বরাদ্দকৃত বকেয়াসহ সমস্ত টাকা ভুক্তভোগীর মোবাইল নাম্বারে দ্রুত প্রেরণের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। সেই সাথে অন্য সকল ইউপি সদস্য সহ সকলকে যাচাই করে স্বক্ষর করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। মো: সিরাজুল ইসলাম আকন্দ চেয়ারম্যান ২ নং হোগলা ইউনিয়ন পরিষদ পূর্বধলা নেত্রকোনা।