দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৬১ নেত্রকোনা-৫ পূর্বধলা আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দেন ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে।
প্রিয় পূর্বধলাবাসীসহ দেশবাসীর কাছে তিনি দোয়া আশীর্বাদ কামনা করেছেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে এবারে তিনি অত্যন্ত আশাবাদী। ইতোপূর্বে তিন বার (৯ম, ১০ম ও ১১শ) উক্ত আসনে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন আগামীর মহান জাতীয় সংসদ হবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রিয় আপার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সৎ, দক্ষ, বিচক্ষণ, দেশপ্রেমিক সংসদ সদস্যের সমাহার।
একটি অংশগ্রহণমূলক তীব্র প্রতিযোগীতার আগামী সংসদ নির্বাচনে পূর্বধলার সর্বস্তরের জনতাকে ভোট যুদ্ধে পাশে পাবেন এবং দলীয় মনোনয়ন পেলে নৌকা মার্কার বিপুল ভোটের ব্যাবধানে বিজয়ী হবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা হচ্ছে জাতীয় সংসদ এবং এর মর্যাদা রক্ষা কল্পে দেশে ও জাতির প্রয়োজনে সংবিধানের সকল অনুচ্ছেদ এর সঠিক প্রতিফলনের মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করতে তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সোনার বাংলা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ঘোষিত ডেল্টা প্লান ২১০০ বাস্তবায়নে আত্মনিয়োগ এখন সময়ের দাবী।স্মার্ট জনগোষ্টি, স্মার্ট সমাজ ব্যাবস্থা, স্মার্ট অর্থনৈতিক কর্মকান্ড এবং স্মার্ট গভর্ণমেন্ট সমন্বয়ে আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সংকল্প নেয়া এই নেতা সুশিক্ষিত এবং হাজারো আন্দোলন সংগ্রামে গৌরবোজ্জল অতীত রয়েছে।
তিনি পরপর দুইবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পর বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যকরী সংসদের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকের দায়িত্ব সারা দেশব্যাপী নিষ্ঠার সাথে পালন করেছেন। সে সময় নিজে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরিয়েছেন। বারবার মিথ্যা মামলাসহ নানান সময়ে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা প্রশ্নে আপোষ করেন নি কখনো।নির্বাচনী এলাকায় শিক্ষিত, মার্জিত, অত্যন্ত ভদ্র বিশিষ্ট সমাজসেবক, চিকিৎসক প্রয়াত আলহাজ্ব ডাঃ মমতাজুল ইসলাম তালুকদার সাহেবের সম্ভ্রান্ত পরিবারে বড় ছেলে ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মিছবাহুজ্জামান চন্দন। পূর্বধলার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাবসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখে চলেছেন অত্যন্ত সচেতনতার সাথে। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াবার নিরন্তর চেষ্টা লক্ষণীয়।
বাংলাদেশের অন্যতম পেশাজীবি সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ এর কৃষি প্রকৌশল বিভাগের নির্বাচিত সাবেক সম্পাদক এবং বর্তমানে নির্বাচিত চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করছেন।বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেশে পেশার প্রশ্নে তিনি অনবদ্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।
তাঁর সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতায় পুরো পূর্বধলাকে সাজাতে সকলের চাহিদার মতো করে। একটি সুন্দর, সুখী-সমৃদ্ধ পূর্বধলার তাঁর একমাত্র বাসনা যেখানে আগামী প্রজন্ম গর্বের সাথ তাদের অগ্রজদের অনুসরণ করবে।